নিবার্চনের জন্য ভোটার তালিকা গোছানোর কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ সোসাইটি। তালিকা চূড়ান্ত প্রস্তুত হলে তবেই নির্বাচন কমিশনের কাছে হস্তান্তর করার সিদ্ধান্ত। যদি ও এখন পর্যন্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ভোটার তালিকা হাতে পাননি। এ কারণে কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে পারছে না। ভোটার তালিকা পেলে কমিশন বৈঠক করে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করবে। সেই তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে এরই মধ্যে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট জামাল আহমেদ জানি। জানান, এখন পর্যন্ত সোসাইটির কাছ থেকে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা পাওয়া যায়নি। সংবিধান অনুযায়ী অক্টোবরের শেষ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হলে অচিরেই ভোটার তালিকা দিতে হবে। কারণ তফসিল ঘোষণার পরও নির্বাচনের জন্য ৪৫ থেকে ৬০ দিন সময় দিতে হবে। সংগঠনের সংবিধানে সময়ের বিষয়টি স্পষ্ট উল্লেখ না থাকলেও, ১৮ হাজারের বেশি ভোটারের কাছে প্রার্থীদের প্রচারণা চালানো ও ভোট চাওয়ার জন্য সময় দরকার। সেই হিসাবে দুই মাস সময় দেওয়া দরকার। সবকিছু ঠিক থাকলে যথাসময়েই নির্বাচন হবে। কমিশন সেভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এদিকে, ভোটার তালিকা নিয়ে এরই মধ্যে আপত্তি জানিয়েছেন কেউ কেউ। তবে কমিশন জানিয়েছে, ভোটার তালিকা নিয়ে কোনো কিছু বলার নেই। কারণ এটি সোসাইটি চূড়ান্ত করে। ভোটার তালিকা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে সেগুলো মিটিয়েই তারা চূড়ান্ত তালিকা দেবেন।