গল্প
ঐশী গল্প
Published
4 months agoon
বার্কহার্ড বলে একজন ঐতিহাসিক পরিব্রাজক আঠারোশ চৌদ্দ সালের দিকে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ছয় হাজার ফুট উঁচুতে গাছের ছায়ায় ঘেরা একটা শহর দেখে লিখেছিলেন—লেবানন ত্যাগ করার পর তার দেখা শহরগুলোর মধ্যে এখানকার দৃশ্যগুলোই সব থেকে মনোরম ও আনন্দদায়ক। অনেকের মতে, পুরাতন ঐশী গ্রন্থগুলোতে বর্ণনা করা স্বর্গের খুব কাছাকাছি ছিল এ শহরের জনজীবনের প্রাত্যহিক ধারাভাষ্য, দৃশ্যপট। তবে এ শহরেই, যৌবনে গারে-হেরা নামের একটা গুহায় ধ্যান করতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা এবং নিজের গৃহীজীবন একটা মাটির ঘরে কাটিয়ে দেওয়া একজন বিশ্বস্ততম পুরুষ… পাগল হিসেবে নিগৃহীত হয়েছিলেন।
তার সেসব ঘরও রৌদ্রালোকিত গুহার থেকে খুব বেশি সুবিধা সংবলিত ছিল না বললেও চলে। তার সেই যেনতেন বাসস্থান থেকে বহু বহু পূর্বদিকে পৃথিবী সংলগ্ন বস্তুত্বের সর্বোচ্চ বিন্দু—সেই হলো হিমালয়। সেখানেও অগণিত গুহা। ধ্যানগ্রস্থ গুহাবাসী অনেক মানুষ—যারা কখনো জীবিত, কখনো মৃত, কখনোবা মৃতজীবী।
তেনজিং নাকি হিলারি কে যে প্রথম সেই তুঙ্গে ওঠা শৃঙ্গে হাত রেখেছিলেন—ইতিহাসের বইতে সেই লাইনগুলো মেঘ মেঘ ঝাপসা। ইতিহাসের অস্পষ্টতা ও জটিলতাও হিমালয়ের মতোই তুষারধস, বরফঝড়—এসব মনোযোগ কেড়ে নেওয়া ব্যতিক্রমী ঝগড়ায় ঠাসা। যেমন বরফের তলায় তলিয়ে গেছে ইয়েতিদের ছবি তোলার নানান গল্প।
যখন সমস্যা বাধল যে, কে আগে পৃথিবীর সর্বোচ্চ বিন্দুটি স্পর্শ করেছিলেন—একজন বলল, ঘোড়ার রেসে ঘোড়া জেতে? নাকি ঘোড়সওয়ার!
তাই যদি দেখাও যায় যে, তেনজিং আগে হাত দিয়ে স্পর্শ করেছিলেন সেই শৃঙ্গ, তবুও হিলারিই প্রথম পায়ের তলায় রেখে এভারেস্ট জয় করা মানুষ এবং তেনজিং হিলারির ঘোড়ার থেকে বেশি কিছু নন।
যেমন সেই হাজার বছর আগেকার তায়েফ নগরে একজন ন্যায়নিষ্ঠ বিশ্বস্ত পুরুষ তায়েফবাসীর কাছে পাগলের অধিক কিছু ছিলেন না।
যাই হোক, নেপালের যেদিক থেকে হিলারি রওনা করেছিলেন—সেদিক দিয়ে না গিয়ে তিব্বত ঘেঁষে উঠলে, মাইল দুয়েক ওপরে উঠতেই দেখা যায়—কী করে যেন নিরেট পাথর দুটো দেয়ালের মতন হয়ে গিয়ে একটা পথ তৈরি করে রেখেছে। যাকে বাইরের দিক থেকে একদমই ঠাহর করার জো নেই। পথটার শেষমাথায় দাঁড়ালে মাথা ঠুকে যায় এমন একটা গুহা—যেখানে এতটুকুই আলো যে ছায়া পড়ে না। বেরোবার পথ না থাকায় ঢুকতে পারে না ঝড়ের ঝাপটা।
সেই রকম একটা গুহায়, কত বছর ধরে সেখানে একজন মানুষ ধ্যানস্থ রয়েছেন তা কে বলবে! শত শত বছর তো কেউ তাকে দেখেইনি—তো জানবে কীভাবে!
তেনজিং জন্মাতে তখনো তিনশ বছর বাকি। তারও শ-তিনেক বছর আগে, যখন তিউনিসিয়ায় প্লেগের মহামারি দেখা দিয়েছিল, সেই মানুষটা তখন ছোট ছিলেন। কী করে যে খালদুনের মুকাদ্দিমার একটা কপি এই পাহাড়ি দেশে এসে পৌঁছেছিল সে কথা না জানলেও, চুটকে দাড়িওয়ালা একজন আরবি জানা বুড়োর কাছে তিনি সেই মহামড়কের গল্প শুনেছিলেন—যিনি মুকাদ্দিমার মানে করতে পারতেন।
সেই বুড়ো ডানাওয়ালা আরেকজন বুড়োর গল্প করতেন, জিব্রিল বলে উল্লেখ করতেন তার নাম। তাদের নিজেদের মতো নাকি তার চোখও ছিল কোনাচাপা, ছোট ছোট। হতে পারে—পাহাড়িদের বিধাতাকেও বুঝি পাহাড়িই হতে হয়…।
যদিও সেসব প্রথা এখন আর নেই। বহু আগে শোনা যেত হিমালয়ের তিব্বতি অংশের ঢালে, খানিকটা উঁচুতে একটা কুকুরের পাথর চাপা দেওয়া গোর আছে। মাসে একবার করে চাঁদের তিথিতে, একটা দু’আংটাওয়ালা ব্যাগের একটা আংটা দাঁতে চেপে ধরে লোকালয়ের খাবারের দোকানগুলোর সামনে সে এসে দাঁড়াত। ইয়াকের দুধের পনির, শুকনো মণ্ডা আর
ফলের দোকানগুলোতেই। সবজি কিংবা কাঁচা আনাজের দোকানগুলোর সামনে কখনোই নয়। যে যার মতো যৎসামান্য কিছু রেখে দিত সেই ব্যাগটাতে। পাহাড়ি মানুষদের মতোই কুকুরটারও প্রয়োজন ছিল সামান্য। অতঃপর সে ফিরে আসত পাহাড়ের দিকে। খুব আগ্রহী অনেক মানুষ তাকে অনুসরণ করে আধ মাইলটাক উঠে আর পারত না গতির কারণে। যদিও অতিউৎসাহ এ পাহাড়ি দেশে খুবই খারাপ চোখে দেখা হয়। আর কুকুরটাও—কোথায় যেন হারিয়ে যেত। এ কুকুরটাই কি না কে জানে—দুনিয়ার তাবৎ লোককাহিনিগুলোতে ঠিক এরকম একটা কুকুরের খোঁজ আকসার পাওয়া যায়। একটা বড় লোমওয়ালা কানঝোলা কুকুর!
এমনকি একটা অপেক্ষাকৃত নতুন ঐশীগ্রন্থে হাতা মেলে বসে থাকা একটা কুকুর আর তার সমাজপালানো মনিবদের কাহিনি বলা আছে—দাঁড়িকমা সমেত অনেক লোক যা মুখস্থ আওড়াতে পারে। কে বলবে সেটা এ কুকুরটাই ছিল কি না!
মঙ্গোলিয়ায়… মনিবদের কাছে প্রয়োজনীয় হয়ে ওঠার প্রতিযোগিতায় ঈগলের কাছে হেরে গিয়ে যে এখন নিপাট গৃহপালিত হয়ে পড়েছে। এস্কিমোদের দেশে পৌঁছে সেই আবার হয়তো তার হৃতগৌরব পুনরোদ্ধার করতে হাম হাম করে স্লেজগাড়ি টানছে।
অলৌকিকেরও যেহেতু সীমা থাকে—বার্ধক্য হেতু কুকুরটাও কোনো একদিন মরে পড়েছিল সেই পাহাড়ি রাস্তায়। মানুষ এখনো কেউ কেউ সেই কুকুরের গোরে পনির, শুকনো ফল উৎসর্গ দিয়ে যায়। দরকার পড়লে পাখিতে খায়, মানুষও। তবে কেউ বাড়ি বয়ে নিয়ে যায় না। সেখানে একটা লম্বা খুঁটির মাথায় তিন রঙের তিনটে মাথা সুচালো চিকন কাপড়ের ফালি বেঁধে টাঙিয়ে দিয়েছে কেউ। কাঁচা হাতে। তবে পোক্ত করে।
পাহাড়ের এ ঢালটা জগতের সব সুবিধা থেকে দূরে আর খুবই ঝোড়ো। তাই আরোহীরা এদিকে আসত না বললেই চলে। মৃত্যুপ্রবণ খাড়া ঢালটার পাদদেশটা কিছুটা আপদমুক্ত ছিল বলেই, সেখানে একটা চারশ বছরের পুরোনো গ্রাম। কিন্তু হতে পারে, গত পাঁচশ বছর ধরেই এ কথাটা একইভাবে এদিকে চালু রয়েছে যে, গ্রামখানার বয়স চারশ বছর। আরবিতে যেমন সাত মানে বহু এখানেও হয়তো চারশ মানে অনাদি। পরপর অপেক্ষাকৃত কটা বছর উষ্ণ গেলে লোকসংখ্যা বেড়ে পৌঁছায় মাগী-মিনসে মিলে দেড়শতে। বছর বছর ঠান্ডা পড়লে মরে-হেজে লোক গিয়ে দাঁড়ায় সোয়াশ। এরকম যে কয় হাজার বছর ধরে চলছে এসব নিয়ে কারও মাথাব্যথা আছে বলেও মনে হয় না।
ইংরেজি হিসাবের এক হাজার চল্লিশ সালের দিকে এ গাঁয়ের ওপর দিয়ে শ্রীজ্ঞান নাকি নেপালের দিকে গিয়েছিলেন। সীমান্তে গোলযোগের কারণে ফিরেও এসেছিলেন ফের। মধ্য-তিব্বতের দিকে তাঁর ফিরতি যাত্রা—সেও এ গাঁয়ের ওপর দিয়েই। বলে গিয়েছিলেন—তোমাদের এ গ্রামে আরেকজন আসবেন, যিনি ফিরবেন না। সেই গল্প বলতে গিয়ে বুড়োরা বলে—সেই চা..র..শ বছর আগে একদিন শ্রীজ্ঞান অতীশ, আমাদের জ্ঞানপাথরটার গায়ে হেলান দিয়ে বসেছিলেন; আর তার চা..র..শ বছর পরে একদিন—ডোমপাদের দোকানটার সামনে দীর্ঘ দাড়িসমেত একজন বৃদ্ধ এসে দাঁড়ালেন। শুকনো ফল আর পনিরের দিকে ইশারা করলেন তিনি। কোমরের কাছ থেকে লম্বা সুতো বাঁধা একটা ছোট্ট ব্যাগ বের করে উপুড় করে দিলেন। শেষ একটা মাত্র মুদ্রা গড়িয়ে এলে, এক মুহূর্তমাত্র থলেটার দিকে চেয়ে থেকে, তিনি সেটাকে ফেলে দিলেন পথের পাশে।
দোকানি দেখল তার চোখের কোনা পাহাড়িদের মতো চাপা নয়। শীর্ণ হলেও তার কাঁধটা চওড়া। হাতে অপরিচিত চেহারার একটা লাঠি। কাঠের একটা বেঞ্চে বসে তিনি ফল আর পনিরের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলেন। এতক্ষণে দোকানি দেখতে পেল তার পায়ের থেকে দূরে একটা কুকুর। একবার মাত্র লাঠিটা থেকে হাতটা সরিয়ে নিতেই—দোকানি ভাবল বুঝিবা চোখের ভুল! লাঠিটা যেন মুচড়ে উঠেছিল একটা সাপের মতন। তবে মানুষটার কোনো নড়াচড়া থেকে একবারও একটুও শব্দ হলো না। পাহাড়ি জীবনের নিঃসীম নৈঃশব্দ্য যেন তার সহজাত।
দোকান লাগোয়া বসতঘরটায় একবার ঢুকে বেরিয়ে এলে দেখা গেল দোকানির স্ত্রী ঝুলে থাকা মোটা কাপড়ের পর্দাটা সরিয়ে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল আগন্তুক মানুষটার মুখের দিকে। অতিথি হাত উঁচু করে যেন তাকে আশীর্বাদ জানালেন এবং তক্ষুনি লাঠিটা আবার নড়ে উঠল… কালোর ভেতরে হলুদ একটা চক্করকাটা রং নিমিষে দেখা দিয়েই—বৃদ্ধ যেই হাত রাখলেন, আবার সেটা বিচিত্রদর্শন একটা লাঠি হয়ে গেল। বৃদ্ধ উঠে দাঁড়ালেন, দূর পাহাড়ের দিকে চেয়ে রইলেন মুহূর্তেক। একবার ফেলে আসা পথের দিকে ফিরে তাকালেন মাত্র। ফল, পনিরের ঠোঙাটা তার পরনের দুটো চাদরের একটার কোথাকার কোন একটা কোটরে তিনি গোপন করে ফেললেন। অতঃপর লাঠি ঠুকে ঠুকে তিনি হাঁটা ধরলেন—দুর্গম ও উঁচু হয়ে উঠতে শুরু করা পাহাড়ি পথটার দিকে। পাথুরে জমিতে তবু তার লাঠি ঠোকার কোনো শব্দ বের হলো না। তিনি হিমালয়ের একটা প্রান্ত লক্ষ্য করে এগিয়ে চললেন। দুজন মানুষ শুধু সাক্ষী রইলেন যে, একজন বৃদ্ধ দূরত্ব রেখে অনুসরণ করা একটা কুকুরসহ চিরকূহকময় হিমালয়ের দূরত্বে অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছেন। তার পদক্ষেপের ভঙ্গিতে কোনো কিছু বুঝে নেওয়ার কোনো তাড়া ছিল না। বিলীন হওয়ার একটা মৌন, অচঞ্চল মনোবাসনা তার গতিবিধিকে দীপ্র অথচ নিরাসক্ত একটা অলৌকিকতা দিয়েই মুড়ে রাখল। মহাকালের মতো।
এদিকে দোকানিরা বংশপরম্পরায় চারশ বছর ধরে ঈগল আঁকা একটা মঙ্গোলিয়ান কোমরে বেঁধে রাখা মুদ্রার থলি একটা কাচের বাক্সে একজন বিদায়ী বৃদ্ধের ফেলে যাওয়া মূল্যবান স্মারক হিসেবে, যত্ন আর শ্রদ্ধার সঙ্গে রক্ষা করে যেতে লাগল। যেটা তারা পথের ধুলোর ভেতর থেকে কুড়িয়ে রেখেছিল।
এদিকে যখন সেই পাহাড়ি গ্রামবাসী আর চারশ বলে অনন্তকে বোঝায় না—তখন একদিন—সেটা ছিল ইংরেজি হিসাবের উনিশশ একষট্টি সালের বসন্তকাল। একটা ব্রিটিশ মেয়ে আর একজন মোটা কাপড়ের খাকি জামা পরা ফরাসি যুবক সামান্য দুটো পিঠে ঝোলানো ব্যাগ নিয়ে হাজির হলো এই গ্রামে। শিখে আসা যৎসামান্য তিব্বতি ভাষায় তারা বলল—‘আমরা হিমালয়ে ইচ্ছে করে হারিয়ে যাওয়া মানুষদের সন্ধান করার চেষ্টা করছি, বিশেষত এ উত্তর দিকটায়। যারা একটা বিশেষ সাধনার ভেতর দিয়ে নিজেদের পানিশূন্য করে পাথরে পরিণত হতেন। উচ্চতায় জীবনকণার কমতি আর আবহমান শীতলতাকে কাজে লাগিয়ে—তারা নিজেদের দেহে কয়লা কণিকা বাড়িয়ে তুলতেন। কোনো একটা সময়ে একটা আরামদায়ক অন্ধকারের ভেতর… এক অতুলনীয় নিদ্রার ভেতর… তারা তলিয়ে যেতেন। তাদের অবকাঠামো মমিতে পরিণত হলেও—হতে পারে আত্মা তাদের ছেড়ে যেত না। এভাবেই তারা কালের গণ্ডি পেরিয়ে যেতে পারতেন। মহাকাল আর হিমালয়ের চিরকালের অংশ হয়ে তারা চিরকাল ধরে চিরকালের ভেতর বাস করতেন। তাদের একজন এদিকে আসবেন বলে দীপঙ্করের একটা পুথিতে উল্লেখ রয়েছে। আমরা তাকে খুঁজতে যাব।’
জিন্স পরা একজন দোকানদার বংশপরম্পরা রক্ষা করে কাচের বাক্সে রাখা একটা মুদ্রা রাখার থলে তাদের দেখাল—যার ঘোড়ার লেজের পশম দিয়ে বোনা কোমরে বাঁধার সুতোটা, ততদিনে তরসে এসেছে।
ছেলেমেয়ে দুজন নিরলস ঊনত্রিশটা দিন খোঁজাখুঁজির পর তারা, একমানুষ যেতে পারে, সেই পথটা খুঁজে পেল। হেডব্যান্ডে জ্বলতে থাকা একটা বাতিসমেত মেয়েটা সেই গুহাটার দিকে ঘুরে দাঁড়াতেই, আলো গিয়ে পড়ল একজোড়া চোখের ওপর। একটা প্রশান্তিময় প্রশ্রয়ের বিন্দুবৎ হাসি সেই পিতৃপ্রতিম চোখ জোড়ায় দেখা দিয়েই মিলিয়ে গেল। ছেলেটা যখন এসে দাঁড়াল… তখন সেটা একটা পাথরের মূর্তি বৈ আর কিছু নয়। পাথরেরই একটা সাপ তার গলাটা জড়িয়ে রয়েছে।
গুহাটাতে একটাও লাঠি কিংবা তার ধ্বংসাবশেষের কোথাও কোনো চিহ্ন নেই—অথচ সেটা থাকার কথা ছিল।
শেখ হাসিনা কি ভারত ছেড়েছেন?
বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলিমের তালিকায় ড. ইউনূস
জেলে না গিয়ে বঙ্গভবনে শপথ নিলাম: ড. ইউনূস
সংলাপ : সংস্কার ও নির্বাচনী রোডম্যাপে গুরুত্ব
সিরাত মাহফিলে ইসলামী দলগুলোর ঐক্যের ডাক
সরকারী অনুদানে বাসা বাড়িতে অনেকটা ফ্রি-তে পাচ্ছেন হিটিং কুলিং সিস্টেম
আবু জাফর মাহমুদ ও বাংলাসিডিপ্যাপের বিরুদ্ধে আমিনুল ইসলামের মামলা
এক্সক্লুসিভ : অবশেষে ওয়াশিংটন দূতাবাসে চুরির ঘটনা তদন্তের নির্দেশ
আওয়ামী লীগ সরকারের এমন অবস্থা হবে ১৫ বছর আগেই আঁচ করেছিলাম
প্রবাসীবান্ধব বাংলাদেশ গড়তে ১৩ দফা দাবি
Trending
-
কমিউনিটি সংবাদ3 days ago
সরকারী অনুদানে বাসা বাড়িতে অনেকটা ফ্রি-তে পাচ্ছেন হিটিং কুলিং সিস্টেম
-
নিউইয়র্ক4 days ago
এক্সক্লুসিভ : অবশেষে ওয়াশিংটন দূতাবাসে চুরির ঘটনা তদন্তের নির্দেশ
-
সারা বিশ্ব7 days ago
কলকাতা যাওয়ার পথে গুলিবিদ্ধ গোবিন্দ, আরও যা জানা গেল
-
বাংলাদেশ4 days ago
নির্বাচন নিয়ে সেনাপ্রধান ও সরকারের বক্তব্যে অমিল