জহরলাল নেহরু ছাড়া ভারতের আর কোনও প্রধানমন্ত্রীর টানা তিন বার শপথ নেওয়ার কৃতিত্ব নেই।
নরেন্দ্র মোদির পরে মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন বিদায়ী মন্ত্রিসভায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এমপি, বিদায়ী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এমপি, বিদায়ী সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গডকড়ী এমপি, বিজেপি সভাপতি জেপি নড্ডা, মধ্যপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান এমপি, বিদায়ী অর্থমন্ত্রী তথা রাজ্যসভায় বিজেপি এমপি নির্মলা সীতারামন, বিদায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাজ্যসভায় বিজেপি এমপি এস জয়শঙ্কর ও এনডিএ শরিক জেডিএস নেতা এইচডি কুমারস্বামী, হিন্দুস্তান আওয়াম মোর্চার (হাম) নেতা জিতনরাম মাঝিঁ, নীতীশের জেডিইউ’র রাজীবরঞ্জন সিংহ ওরফে লাল্লন, চন্দ্রবাবু নাইডুর টিডিপি নেতা কে রামমোহন নাইডু, এনডিএ শরিক দল লোক জনশক্তি পার্টি (রামবিলাস)-র নেতা চিরাগ পাসোয়ান এমপি, প্রতিমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিলেন মহারাষ্ট্রের শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)এমপি প্রতাপরাও গণপতরাও জাদভ, আরএলডি’র নেতা জয়ন্ত চৌধরী এমপি, রিপাবলিকান পার্টি অফ ইন্ডিয়ার (অঠওয়ালে) নেতা রামদাস অঠওয়ালে, জেডিইউ’র রাজ্যসভার এমপি রামনাথ ঠাকুর, আপনা দলের (সোনেলাল) নেতা অনুপ্রিয়া পটেল এমপি, টিডিপি’র এমপি চন্দ্রশেখর পেম্মাসানিসহ ৭২ জন।
এবার একক ভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গড়তে এনডিএ-র শরিক দলগুলির উপরে অনেকাংশে নির্ভর করতে হয়েছে বিজেপিকে।
শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিঙ্ঘে, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে , নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দহাল ওরফে প্রচন্ড, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ জুগনাথ।
বলিউড তারকা শাখরুখ খান, অক্ষয় কুমার, অনিল কাপুর, চলচ্চিত্র পরিচালক রাজকুমার হিরানিসহ আট হাজার জনের বেশি অতিথি অংশ নেন অনুষ্ঠানে।